ঝিনাইদহ প্রতিনিধি-৮ম শ্রেণী পাশ আনসার সদস্য তরিকুল ইসলাম (৩৮)। বাড়ি বাগেরহাট সদর
উপজেলার খানপুর গ্রামে। কর্মরত আছেন ঢাকার সুত্রাপুর থানায়।

শৈলকুপায় ভ্যান চালককে পিটিয়ে হত্যা

বিয়ে করেছেন ৭ টি। যেখানেই যান সেখানেই বিয়ে করেন। সর্বশেষ বিয়ে করেছেন ঝিনাইদহ শহরের পবহাটিতে। বর্তমানে ৩ নম্বর স্ত্রী পারভীন গ্রামে আর ৬ষ্ট স্ত্রী যশোরের বেনাপোল রয়েছে।

২ স্ত্রীর ২ টি সন্তান রয়েছে। ৬ষ্ট স্ত্রী হোসনে আরা আক্তার সাথী আড়াই বছরের কণ্যাকে নিয়ে স্বামীকে ফিরে পেতে আসেন ঝিনাইদহের পবহাটিতে। সেখানে বেঁধে যায় রণক্ষেত্র। স্বামীকে নিতে শুরু হয় কাড়াকাড়ি।

ঝিনাইদহ তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে রাহেলা বেগম ও অন্তরা খাতুন নামের দুই নারীকে কুপিয়ে ও পিটিয়ে গুরুতর আহত করেছে প্রতিবেশীরা।

উপায় না পেয়ে কোনমত পালিয়ে বাঁচে আনসার সদস্য তরিকুল ইসলাম। ৬ষ্ট স্ত্রী সাথী জানায়, বেনাপোল বন্দরে কর্মরত থাকা অবস্থায় আমাদের এলাকায় আসতো।

নিজেকে এতিম পরিচয় দিয়ে আমাকে বিয়ে করার প্রস্তাব দেয়। তার কথায় ভুলে আমার পরিবার ২০১৮ সালের ২৯ সেপ্টেম্বর তার সাথে বিয়ে দেয়।

৮ম শ্রেণী পাশ আনসার সদস্য তরিকুল ইসলাম (৩৮)

সেই থেকে ২০২২ সালের ডিসেম্বর মাস পর্যন্ত আমার কাছেই থাকতো। ২২ সালে ঢাকায় বদলি হওয়ার পর থেকে আমার খোজ খবর নেওয়া বন্ধ করে দেয়। আমার ও আমার সন্তানের কোন খরচ দিতো না।

যৌতুকের জন্য গৃহবধুকে নির্যাতন করে হত্যা, বিচারের আশায় দ্বারে দ্বারে ঘুরছে অসহায় পরিবার

ঢাকায় যাওয়ার পর ইমোতে পরিচয় হয় ঝিনাইদহের পবহাটি এলাকার ওই মেয়ের সাথে। ২২ সালের ডিসেম্বর মাসে সেজুতিকে বিয়ে করে। এরপর থেকে আমার সাথে সকল যোগাযোগ বন্ধ করে দিয়েছে।

ঝিনাইদহে তৃষ্ণার্ত মানুষের মাঝে স্যালাইন ও ঠান্ডা খাবার পানীয় বিতরণ

গত ঈদে আমার কাছে গিয়ে ৬ দিন ছিলো। আমার কাছ থেকে ৪০ হাজার টাকা নিয়ে চলে এসেছে। তারপর সকল যোগাযোগ বন্ধ করে দিয়েছে।

৮ম শ্রেণী পাশ আনসার সদস্য তরিকুল ইসলাম (৩৮) রণক্ষেত্র স্বামীকে নিতে শুরু হয় কাড়াকাড়ি।

আমার আড়াই বছরের মেয়েটি বাবার জন্য সব সময় কান্নাকাটি করছে। ঝিনাইদহ আছে এমন খবর পেয়ে আমরা ওই বাড়িতে গিয়েছিলাম।

ঝিনাইদহের কোটচাঁদপুর ব্লাড ব্যাংকের উদ্যোগে পথচারী ও শ্রমজীবী এক হাজার মানুষের মাঝে বিশুদ্ধ ঠান্ডা পানি, লেবুর শরবত বিতরণ

আমাদের মারধর করে বাড়ি থেকে বের করে দিয়েছে। আর বাড়ি থেকে পালিয়েছে তরিকুল ইসলাম। আমি তরিকুল ও সেজুতির বিচার চাই।

এ ব্যাপারে আনসার সদস্য তরিকুলের সাথে মোবাইলে যোগাযোগ করার হলে তার ফোন বন্ধ পাওয়া যায়।

shoberkotha

Share.
Leave A Reply

Exit mobile version