মাসুদ রেজা শিশির ঃ রাজবাড়ীর পাংশায় শীতে জনজীবন বিপর্যস্ত, কপাল খুলেছে ব্যবসায়ীদের। নিম্ম আয়ের মানুষ পড়েছে বিপাকে।

গত কয়েক দিনের ঘন কুয়াশা ও তীব্র শীতে নাজেহাল রাজবাড়ীর পাংশার গ্রাম অঞ্চলের মানুষের জনজীবন। হিমেল বাতাস আর কুয়াশায় জীবন অনেকটা থমকেগেছে।এমন পরিস্থিতির বিপরীত চিত্র শীতের পোশাকের দোকানগুলো।

নতুন কারিকুলামের মূল্যায়নে পরিবর্তন : শিক্ষামন্ত্রী

সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত এসব দোকানে চলছে শোরগোল। ঠান্ডা থেকে বাঁচতে শীতের পোশাকের দিকে ছুটছে মানুষ। পাংশা রেল স্টেশন এলাকায় গিয়ে দেখাযায় ফুটপাতের দোকান গুলোতে ব্যাপক ভীর সেখানে নি¤œ আয়ের মানুষের ভরসা এই সব দোকানই।

সরে জমিনে গিয়ে দেখা যায়, বেশির ভাগ পোশাক বিক্রি হচ্ছে ফুটপাতের দোকান গুলোতে । পাশাপাশি ভিড় লেগেছে ফুটপাতে পসরা সাজিয়ে বসা ভ্রাম্যমাণদোকান গুলোতে। ক্রেতা-বিক্রেতারা জানান, শীত বাড়লে গরম পোশাকের ব্যবসা চাঙ্গা হয়ে ওঠে।

শুভেচ্ছা ও মতবিনিময়ের মধ্য দিয়ে প্রথম কর্মদিবস অতিবাহিত রেলকে লাভজনক প্রতিষ্ঠানে রূপান্তর করা হবে —রেলপথ মন্ত্রী মো. জিল্লুল হাকিম

কারণ এ সময় মানুষের বাড়তি পোশাক লাগে। আর এখানেই হকার্স মার্কেট ও ফুটপাতের দোকান গুলোর চাহিদা। এসব দোকানে কম দামে বিভিন্ন ধরনের শীতবস্ত্র পাওয়া যায়। রেডিমেড এ পোশাকগুলো বিদেশ থেকে বেল আকারে আসে।

আবার দেশের অনেক গার্মেন্টস থেকে স্বল্পমূল্যে গরম পোশাক নিয়ে আসেন ব্যবসায়ীরা। এসবের মধ্যে বিভিন্ন মানের জ্যাকেট, সোয়েটার, পারকার, চাদর বেশি পাওয়া যায়। শীতের তীব্রতা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ব্যবসায়ীরাও বাড়তি আয়ের আশা বুনছেন।

জনগণের প্রত্যাখ্যাত দল নিয়ে চিন্তা করছে না সরকার : স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

স্বল্পমূল্য হওয়ায় নি¤œবিত্ত থেকে উচ্চমধ্যবিত্ত ক্রেতাদের চাহিদা থাকে এসব কাপড়ের প্রতি। বিশেষ করে ছোটদের জন্য ক্রেতারা বেশি ভিড় করে এ দোকানগুলোয়। ফুটপাতের ব্যবসায়ী আলম হোসেন বলেন, নারায়ণগঞ্জ থেকে এসব শীতের পোশাক আনা হয়েছে।

প্রতি পিস ৩৫০ টাকা দরে বিক্রি করা  হচ্ছে। প্রতিদিন ১০০ থেকে ১৫০ পিস বিক্রি হচ্ছে। তার পাশের আরেক ব্যবসায়ী জানান, সৈয়দপুর থেকে এসব পোশাক নিয়ে আসা হয়েছে।

নতুন মন্ত্রিসভার প্রথম বৈঠক আজ

প্রতি পিস ১০০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। প্রতি পিসে ১০ থেকে ২০ টাকা লাভে পণ্য ছেড়ে দেন। এতে দিনে ১০০ থেকে ১৫০ পিস করে বিক্রি হয়। এই ব্যবসায়ীরা বলেন, শীতের চাপের ওপর এই ব্যবসা।

যারা জ্বালাও-পোড়াও করেছে তাদের ছাড় দেওয়া হবে না : প্রধানমন্ত্রী

শীত বাড়লে ক্রেতাদের চাহিদা বাড়ে। এই শীতে নিন্ম আয়ের মানুষ গুলো চরম বিপাকে পড়েছে শীতের মধ্যে শ্রম বিক্রিও করতে পারছে না,চরম বিপাকে পড়েছে ভ্যান অটো চালকরা, শীতের কারনে বিশেষ কাজ না থাকায় বাসা থেকে বের হচ্ছে না কেউ।

shoberkotha

Share.
Leave A Reply

Exit mobile version