দেইর আল-বালাহ, গাজা স্ট্রিপ/কায়রো, ২৪ মে (রয়টার্স) – ইসরায়েলের সাত মাসব্যাপী গাজা আক্রমণে তার বাড়ি থেকে বাধ্য হওয়া সালওয়া আল-মাসরির খুব কমই আশা করা যায় যে জাতিসংঘের একটি রায়ের মাধ্যমে তার দুর্দশা লাঘব হবে ইসরায়েলকে রাফাতে অভিযান বন্ধের নির্দেশ দিয়েছে শীর্ষ আদালত।
শেখ হাসিনাকে লিবিয়ার প্রধানমন্ত্রীর অভিনন্দন
“হত্যাকাণ্ড কেবল বেড়েই চলেছে,” তিনি বলেছিলেন, যখন তিনি দেইর আল-বালাহতে একটি তাঁবুর বাইরে খোলা আগুনে খাবার রান্না করেছিলেন।
যুদ্ধের আগে উত্তর গাজায় তার বাড়ি থেকে পালিয়ে আসা মাসরি বলেছিলেন, “তাদের একটি জিনিস বলা উচিত নয়, যদিও কর্মটি ভিন্ন কিছু।” “আমরা চাই এই সিদ্ধান্তগুলো মাটিতে বাস্তবায়িত হোক।”
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন-২০২৪ রাজবাড়ী-১ আসনে দুই স্বতন্ত্র প্রার্থীর মনোনয়নপত্র সংগ্রহ
বিশ্ব আদালতের বিচারকরা, যা আন্তর্জাতিক বিচার আদালত (আইসিজি) নামেও পরিচিত, শুক্রবার ইসরায়েলকে রাফাহ গভর্নরেটে তাদের আক্রমণ বন্ধ করার নির্দেশ দিয়েছে।
এটি গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলকে গণহত্যার জন্য অভিযুক্ত করে দক্ষিণ আফ্রিকার আনা একটি মামলার একটি যুগান্তকারী জরুরি রায় চিহ্নিত করেছে।
ঝিনাইদহে ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
কিন্তু বিশ্ব আদালতের আদেশ কার্যকর করার কোন উপায় নেই এবং ইসরায়েলের যুদ্ধ মন্ত্রিপরিষদ মন্ত্রী বেনি গ্যান্টজ বলেছেন যে ইসরায়েল তার জিম্মিদের ফিরিয়ে দিতে এবং তার নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হামাস জঙ্গি গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে তার “ন্যায় ও প্রয়োজনীয়” যুদ্ধ চালিয়ে যাবে।
হামাস যোদ্ধারা ৭ অক্টোবরের হামলায় ইসরায়েলে প্রায় ১,২০০০ জনকে হত্যা করে এবং প্রায় ২৫০ জনকে অপহরণ করে, ইসরায়েলি সংখ্যা অনুসারে।
গাজার স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষ বলছে, ইসরায়েলি পাল্টা আক্রমণে ৩৫,০০০ এরও বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে যা বেশিরভাগ ছিটমহল ধ্বংস করে দিয়েছে।
ঝিনাইদহে ১৩ বছরের স্কুলছাত্রের বিরুদ্ধে ৬ বছরের শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগ
ইসরায়েল দক্ষিণ আফ্রিকার অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করেছে যে তারা গাজা যুদ্ধে ফিলিস্তিনিদের বিরুদ্ধে গণহত্যা করছে, যুক্তি দিয়ে যে তারা আত্মরক্ষার জন্য কাজ করছে এবং হামাসের বিরুদ্ধে লড়াই করছে।
