স্টাফ রিপোর্টার ঃ রাজবাড়ীতে মোবাইল ফোন দেখতে নিষেধ করায় মাদ্রাসা ছাত্রী আনিকা (১৫), মোবাইল কিনে না দেওয়ায় যুবক রহিম (২০) ও স্ত্রীর সাথে কলহের জের ধরে যুবক আকাশ (২২) সহ ৩জন গলায় ফাঁস নিয়ে আত্তহত্যা করেছে।
ঝিনাইদহের হাটগোপালপুরে মিস্ত্রি প্রোগ্রাম অনুষ্ঠিত
নিহত আকাশ রাজবাড়ী সদর উপজেলার বানিবহ ইউনিয়নের বার্থা গ্রামের ইদ্রিস আলীর ছেলে, আনিকা একই ইউনিয়নের মহিষবাথান গ্রামের রবিউল ইসলামের মেয়ে ও বৃচত্রা মাদ্রাসার ৫ম শ্রেণীর ছাত্রী এবং রহিম সদর উপজেলার রামকান্তপুর গ্রামের ইয়াছিন আলীর ছেলে।
রাজবাড়ীতে এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার প্রথম দিনে অনুপস্থিত ১৫১ শিক্ষার্থী
বুধবার বিকেলে ও বৃহস্পতিবার রাজবাড়ী সদর উপজেলার নিহত ৩জনের বাড়ীতে গলায় ফাঁস নিয়ে আত্তহত্যা করে। মাদ্রাসা ছাত্রী আনিকার বাবা রবিউল ইসলাম বলেন, তার মেয়ে মাদ্রাসায় পড়ালেখা করে।
তার মা মোবাইল দেখা নিষেধ করার অনুরাগে গোয়ালঘরের আড়ার সাথে বুধবার বিকেলে গলায় ফাঁস নিয়ে আত্তহত্যা করে। টের পেয়ে রাজবাড়ী সদর হাসপাতালে আনলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
আকাশের ভাই রুবেল বলেন, তার স্ত্রীর সাথে বিরোধ সৃষ্টি হয়। শশুর বাড়ীর লোকজন ২লক্ষ টাকা কাবিন করে। বউ বাড়ীতে না এসে টাকার জন্য চাপ দিতে থাকে।
ধূমপানের ক্ষতিকর প্রভাব সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি করতে হবে – রেলপথ মন্ত্রী মো. জিল্লুল হাকিম
এ নিয়ে পারিবারিক কলহে বৃহস্পতিবার সকালে বাড়ীতে গলায় ফাঁস নিয়ে আতœহত্যা করে। তাকে রাজবাড়ী সদর হাসপাতালে আনলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। রহিমের চাচা কবির হোসেন বলেন, রহিম কৃষি কাজ করে।
তাকে মোবাইল কিনে দেওয়ার জন্য বললেও মোবাইল কিনে না দেওয়ায় বৃহস্পতিবার সকালে সে গলায় ফাঁস নিয়ে আত্তহত্যা করে। তাকে রাজবাড়ী সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
রাজবাড়ীর ৩ জনের মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর
রাজবাড়ী সদর থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ ইফতেখারুল আলম প্রধান বলেন, আইনী কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।